শিরোনাম
passengernews | ০৯:৫১ এএম, ২০১৮-১২-১৮
আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো, অতি আত্মবিশ্বাস নয়। আপ্তবাক্যটা আবারও মনে করিয়ে দিলেন ব্যাটিং কোচ, ‘আজকের মূল সমস্যাটাই ছিল অতি আত্মবিশ্বাস। আপনি যদি ওই তিনটা আউটের দিকে তাকান। লিটন ১৪০ কিমি গতির বলটায় কী করল, নিচে এসে মেরে দিতে চাইল। এটা করতে অবশ্যই অনেক সাহস, বড় কলিজা আর নিজের ওপর বিশ্বাস লাগে। তামিম দারুণ ফর্মে আছে, ও স্কয়ারের সামনে দিয়ে মারতে চেয়েছিল। সৌম্যও একটি কাজ করেছে। দল যেভাবে শর্ট বল খেলেছে এটা নিয়ে আমার কোনো উদ্বেগ নেই। বরং আমি মনে করি আসল বিপদটা হয়েছে অতি আত্মবিশ্বাসে, আগুনের সঙ্গে আগুন নিয়ে খেলতে গিয়ে। কখনো কখনো আপনাকে আক্রমণ থেকে বিরতি নিতে জানতে হয়। সেটাই আমরা পারিনি।’ বাংলাদেশ একসময় দশের কাছাকাছি করে রান তুলছিল। টি-টোয়েন্টিতে এমন মেজাজকে হাততালি দিতেই হবে। তবে ধরে রাখতে হবে উইকেট। প্রথম থেকে মেরে খেলেও যদি নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকেন, তাতে আখেরে লাভ হয় না। বাংলাদেশ যেমন আজ ইনিংসের শেষ ৭টা বল খেলার আগেই আউট। কখনো কখনো টি-টোয়েন্টির শেষ ৭ বল মানে ২০ কি ২৫ রানের নিশ্চয়তাও। ১২৯ রানে অলআউট হয়ে তাই বাংলাদেশের ওভারপ্রতি স্কোর ৬.৭৮। ফলে শুরুর ওই তেড়েফুঁড়ে খেলাটা বৃথাই গেল।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2019 - 2024 PassengerVoice | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Developed By Muktodhara Technology Limited.